সম্প্রতি সফোস ‘দ্য রিয়েলিটি অব এসএমবি ক্লাউড সিকিউরিটি ইন-২০২২’ নামে একটি নতুন সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই জরিপটি করা হয়েছে ৩১ দেশের ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানের চার হাজার ৯৮৪ জন আইটি পেশাজীবীর ওপর। সমীক্ষায় প্রতিবেদনে- ৫৬ শতাংশ গ্রাহক তাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলছেন, আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাইবার হামলার পরিমাণ বেড়েছে; এর মধ্যে ৬৭ শতাংশ র্যানসামওয়্যার হামলার শিকার হয়েছে। এর পাশাপাশি ৫৯ শতাংশ বলছে, হামলার জটিলতা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।
অনেক ব্যবহারকারী বলছেন, তাদের অবকাঠামোগত দৃশ্যমানতার অভাব, অপ্রস্তুত দুর্বলতা ও মিসকনফিগারেশন রিসোর্সের অভাবে র্যানসামওয়্যারসহ বিভিন্ন প্রকারের হামলার জন্য প্রতিষ্ঠানকে সংবেদনশীল করে তোলে। জরিপকৃতদের মধ্যে, মাত্র ৩৭ শতাংশ ট্র্যাক এবং রিসোর্স মিসকনফিগারেশন শনাক্ত করতে পারে বলে জানায়। আর ৪৩ শতাংশ সফটওয়্যার দুর্বলতার জন্য আইএএস নিয়মিতভাবে স্ক্যান করতে পারে বলে জানিয়েছে।
এ ছাড়া ৬৫ শতাংশ ক্লাউড ব্যবহারকারীরা জানান, তাদের সংস্থান ও কনফিগারেশনের দৃশ্যমানতা নেই। তবে মাত্র ৩৩ শতাংশ বলেছেন, তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছে শনাক্তকরণ, ইনভেস্টিগেট ও হুমকি দূর করার প্রয়োজনীয় রিসোর্স রয়েছে।
সফোসের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘ক্লাউড পরিষেবায় খাপ খাওয়ানোর জন্য যেকোনো প্রতিষ্ঠানে সবচেয়ে অগ্রাধিকার দেয়া হয় তার সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর।
এর মধ্যে রয়েছে ট্রাডিশনাল হুমকির সুরক্ষা ও একইভাবে ঝুঁঁকি প্রশমন। উপযুক্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হুমকি রোধ করে প্রতিষ্ঠানকে অনেকদূর নিয়ে যেতে পারে।’