(প্রযুক্তি প্রতিদিন) সাধারনত বিমান দুর্ঘটনায় পড়লে বা বিধ্বস্ত হলে উদ্ধারকারীরা ব্ল্যাকবক্সের খোঁজ করেন সবার আগে। কারণ, এতে দুর্ঘটনার আগের মুহূর্তের বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষিত থাকে। আর সেগুলো দেখে দুর্ঘটনার কারণ নির্ণয় করা যায়। ব্লকবক্স কয়েকটি অংশে বিভক্ত:
সিভিআর : এটি হলো ককপিট ভয়েস রেকর্ডার। বিমানের ক্রু সদস্যদের সঙ্গে দূরবর্তী ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণকারীদের আলাপচারিতা ধারণ বা রেকর্ড করার সময়সীমা ২ ঘণ্টা।
আবরণ/ক্যাসিং : ব্লাকবক্স ১১০০০ সেলসিয়াস তাপমাত্রায়ও টিকে থাকতে পারে ১ ঘণ্টা, পানির ৬০০০ মিটার গভীরের পরিবেশে ১ মাস অক্ষত থাকতে পারে,
পানির নিচে অবস্থান শনাক্ত করার আলোক-সংকেত (আলট্রাসনিক) তরঙ্গ তৈরি করে ৯০ দিন পর্যন্ত। ভূপৃষ্ঠে দুই কিলোমিটার দূরে থেকেও সেই সংকেত শনাক্ত করা যায়
এফডিআর : এটি হলো ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার। এটি উড়োজাহাজের কারিগরি তথ্য-উপাত্ত রেকর্ড ও সংরক্ষণ করে। যেমন: তাপমাত্রা, গতি, উচ্চতা ও বাঁক নেওয়ার তথ্য। রেকর্ড করার সময়সীমা: ২৫ ঘণ্টা