ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে মানসম্মত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে ওয়্যার

এখন ডিজিটাল যুগ। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে। বাংলাদেশে ডিজিটাল বাণিজ্য গত কয়েক বছরে বহুগুণ বেড়েছে। করোনা মহামারি বাংলাদেশের গ্রাহকদের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পণ্য ও পরিষেবা গ্রহণ করতে উত্সাহিত করেছে। আর এই প্রেক্ষাপটে দেশে ডিজিটাল মার্কেটিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানও প্রতিনিয়তই বাড়ছে। তবে মানসম্মত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হাতে গোনা কয়েকটি।

ইন্ডাস্ট্রির ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের গৎ বাঁধা ভিত ভেঙে দিতে ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করে ‘ওয়্যার’। বাজারে বেশকিছু ব্র্যান্ডকে একেবারে শুরু থেকে তুলে আনতে ও অনন্য ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিতে বেশ কয়েক বছর থেকে কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। এসবের মধ্যে রয়েছে তুরিনো টায়ারস, মিনিস্টার গ্রুপ এবং জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ চেইন তার্কা, ১৩৮ ইস্ট এবং বিএফসি। রেস্তোরাঁগুলো বিশেষ করে রেস্তোরাঁ ব্র্যান্ডগুলোর মানসম্পন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যের ডিজিটাল মার্কেটিং পরিষেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ভালো রেকর্ড রয়েছে। যা এই ইন্ডাস্ট্রিতে খুব বিশ্বস্ত হিসেবে বিবেচিত।

ওয়্যারের বর্তমান ক্লায়েন্ট ৪৭টি। এসব ক্লায়েন্টদের সেবা দিতে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ বিভাগে ৪০ জনের টিম। যারা ইন্ডাস্ট্রির ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের গৎ বাঁধা ভিত ভেঙে দিয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি এসএমই, রেস্টুরেন্ট এবং স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর ডিজিটাল বিপণন ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করছে।

ওয়্যার-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সাব্বির ইসলাম বলেন, ‘দ্রুত ও সহজলভ্য সেবা আমাদের অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। আমি যখন এই এজেন্সি শুরু করি তখন সবচেয়ে বেশি গ্যাপ দেখেছি এসএমই ইন্ডাস্ট্রিতে। আমি অনুধাবন করতে পেরেছি যে, ডিজিটাল মার্কেটিং এসএমই ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রধান চাহিদা, কিন্তু যেসব এজেন্সি ছিল তারা এর জন্য অনেক বেশি চার্জ নিতো, যা এসব ছোট প্রতিষ্ঠানের জন্য জোগান দেয়া সম্ভব ছিল না।

আমরা বুঝি কারও মার্কেটিংয়ে মিলিয়ন ডলার বাজেট থাকে না, কেউ কেউ শুধু মাসের জন্য একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ খরচ করতে পারেন, তাই আমরা ক্লায়েন্টের বাজেটের মধ্যে যতটুকু পারি তা দেয়ার চেষ্টা করি। তবে এতে কাজের মানে আমরা কোনো ধরনের ছাড় দেই না।’

ওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এই wiredmm.com ওয়েবসাইটে।